Identify Mango Chemically Ripened :আমকে ফলের রাজা বলা হয়ে থাকে কারণ এতে রয়েছে অনেক পুষ্টি গুনাগুন যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষভাবে কার্যকরী। আমরা জেনেছি আম গাছের বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাঙ্গিফেরা ফেরা, তবে কয়েক হাজার বছর ধরে ভারতের উপমহাদেশে আম চাষ হয়ে আসছে। বর্তমান পৃথিবীর প্রায় সমস্ত উষ্ণপ্রধান জলবায়ু অঞ্চলগুলিতে আম চাষ করা হয়ে থাকে। এর মধ্য অর্ধেক আম উৎপাদন করা হয়ে থাকে আমাদের ভারতবর্ষে।
আমাদের দেশের আম গুলোর সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। নামের উপর আমরা আমের স্বাদ গ্রহণ করে থাকি, আর এই নামের কারণেই আমরা আমকে চিনতে পারি। সেরকম জনপ্রিয় জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে- হিমসাগর, ল্যাংড়া, হাড়িভাঙ্গা, মধুচাকী, দুধ কুমড়া, মালদা, মল্লিকা ইত্যাদি।
বিজ্ঞানীদের মতে, আম ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। আমের হলুদ ও কমলা অংশে বিটা কেরোটিন থাকে যার ফলে স্তন ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধিকে বাধা দেয়। এছাড়া কোলন ক্যান্সার রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। আম হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সক্ষম।আমে ম্যাগনেসিয়াম এবং ইন পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। আম পাচনতন্ত্রে স্থিতিশীল রাখে ফলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। ডায়রিয়া ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও কাজে লাগে এই ফল।
বিজ্ঞানীদের ধারণা প্রতি 100 গ্রাম আমে ২৭৪০ মাইক্রগ্রাম ক্যারোটিন থাকে। আম শ্বেতসারের একটি ভালো উৎস। প্রতি 100 গ্রাম পাকা আমে কুড়িগ্রাম শ্বেতসার পাওয়া যায়। এতে রয়েছে ১০৭ ক্যালরি, ৩ গ্রাম, ২৪ গ্রাম শর্করা।
আম কিনতে গেলে যে বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে তা হলো আমের উপর মাসি বসে কিনা। আমে কখনো যদি রাসায়নিক বা কার্বোহাইড্রেট দেওয়া থাকে তাহলে সেই আমের উপর কখনোই মাছি বসবে না। প্রকৃতিভাবে পাকা আম জলে ছেড়ে দিলে তা সহজেই ডুবে যাবে। অন্যদিকে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো আম হালকা হয় তাই এটি ভেসে থাকবে।
আম কেনার সময় আমের রং দেখে ভুলে গেলে চলবে না। যখনই আমাকে রাসায়নিক ভাবে পাকানো হয় তখনই তাতে সবুজ দাগ পরে এবং কেউ সেগুলি ধরতেও পারে না।
এছাড়াও আমের সাইজ কেমন সেটাও দেখে নিন কারণ ক্যামিক্যাল দিয়ে পাকা কিনা তা আপনাকে চিনতে সাহায্য করবে। রাসায়নিকভাবে আমাকে পাকালে সেই আমের আকার ছোট হয় এবং বেশিরভাগই রস ফোটাতে দেখা যায়। এছাড়া সাদা বা নীল রঙের কোন আম দেখলে তা কখনোই কিনা উচিত নয়।
whisky brands in india: এই হুইস্কিতে মাত হচ্ছে ভারত সহ সমস্ত বিশ্ব সুরাও প্রেমিরা